স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় একেবারে উপরেই দিকেই থাকবে কাঠবাদাম। নির্দিষ্ট পরিমাণ কাঠবাদাম প্রতিদিন খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। গবেষণা বলছে, বাদাম শরীরের এলডিএল (ক্ষতিকর কোলেস্টেরল)- এর মাত্রা কমিয়ে দেয়। পুষ্টিকর কাঠবাদাম থেকে সর্বোচ্চ উপকার পেতে চাইলে কিছু বিষয় জেনে নিন।
১. পানি অথবা দুধে ভিজিয়ে খেলে কাঠবাদামের পুষ্টিগুণ বেড়ে যায়। এতে থাকা ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বেড়ে আরও স্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে কাঠবাদাম।
২. ছোট টুকরা করে তারপর খান এই বাদাম। এতে সহজে চিবিয়ে খাওয়া যাবে এবং পরিপূর্ণভাবে পাওয়া যাবে এর পুষ্টিগুণ।
৩. কাঠবাদামে থাকা ট্যানিনের কারণে কিছুটা তিক্ত স্বাদ হলেও কাঁচা অবস্থায় এই খাওয়ার চেষ্টা করুন এটি। কারণ কাঁচা কাঠবাদামে সর্বোচ্চ পরিমাণে ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়।
৪. কাঠবাদামের খোসা ছাড়িয়ে খান। খোসা ছাড়িয়ে খেলে সহজেই এটি হজম হয়।
৫. রাতে কয়েকটি বাদাম ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে খোসা ছাড়িয়ে খান। এটি আপনাকে তাৎক্ষণিক শক্তি প্রদান করবে যা সকালে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। সকালের নাস্তাকে আরও পুষ্টিকর করতে সিরিয়াল, ওটস বা স্মুদির সঙ্গে মিশিয়ে খান কাঠবাদাম।
২. ছোট টুকরা করে তারপর খান এই বাদাম। এতে সহজে চিবিয়ে খাওয়া যাবে এবং পরিপূর্ণভাবে পাওয়া যাবে এর পুষ্টিগুণ।
৩. কাঠবাদামে থাকা ট্যানিনের কারণে কিছুটা তিক্ত স্বাদ হলেও কাঁচা অবস্থায় এই খাওয়ার চেষ্টা করুন এটি। কারণ কাঁচা কাঠবাদামে সর্বোচ্চ পরিমাণে ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়।
৪. কাঠবাদামের খোসা ছাড়িয়ে খান। খোসা ছাড়িয়ে খেলে সহজেই এটি হজম হয়।
৫. রাতে কয়েকটি বাদাম ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে খোসা ছাড়িয়ে খান। এটি আপনাকে তাৎক্ষণিক শক্তি প্রদান করবে যা সকালে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। সকালের নাস্তাকে আরও পুষ্টিকর করতে সিরিয়াল, ওটস বা স্মুদির সঙ্গে মিশিয়ে খান কাঠবাদাম।