শসাকে আমরা অনেকেই সবজি মনে করি। তবে আদতে এটি সবজি নয়, ফল। বাড়তি ওজন কমাতে চাইলে খাদ্য তালিকায় শসা রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। উচ্চমাত্রার পানি মেলে ফলটি থেকে। শসা রক্তে শর্করা কমাতে, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। জেনে নিন শসা খেলে কোন কোন উপকারিতা মিলবে।
১. শরীরে ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিকেল জমা হওয়ার ফলে বিভিন্ন ধরনের দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি বাড়ে। শসায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই ঝুঁকি থেকে আমাদের রক্ষা করতে পারে। ২০১০ সালে হওয়া একটি গবেষণা বলছে, শসায় থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ট্যানিন এমন দুটি যৌগ যা ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিকেলগুলোকে ব্লক করতে বিশেষভাবে কার্যকর।
২. শরীরের কার্যকারিতার জন্য পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক হাইড্রেশন শারীরিক কর্মক্ষমতা থেকে বিপাক পর্যন্ত সবকিছুকে প্রভাবিত করতে পারে। পর্যাপ্ত পানি খাওয়ার পাশাপাশি খাদ্য তালিকায় রাখুন শসা। শসার প্রায় ৯৬ শতাংশই পানি। ফলে এই গরমে হিটস্ট্রোক ও গরমজনিত অসুস্থতা থেকে দূরে রাখবে এই ফল।
৩. শসায় প্রচুর পরমাণে পানি ও প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ আছে যা শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বা টক্সিন বের করতে সাহায্য করে।
৪. শসায় ক্যালোরির পরিমাণ খুবই কম। ফলে বাড়তি ওজন থেকে দূরে থাকতে চাইলে খাদ্য তালিকায় নিশ্চিন্তে রাখতে পারেন পানি সমৃদ্ধ শসা। ২০১৬ সালে ৩ হাজার ৬২৮ জনের উপর করা কয়েকটি গবেষণা বলছে, উচ্চ মাত্রার পানি এবং কম ক্যালোরিযুক্ত খাবার মেদ কমানোর জন্য ভীষণ কার্যকর।
৫. শসায় রয়েছে ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি৫ এবং ভিটামিন বি৭। এসব ভিটামিন এনার্জি প্রদান করে শরীরকে।
৬. বেশ কিছু প্রাণী এবং টেস্ট-টিউব গবেষণায় দেখা গেছে, শসা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এবং ডায়াবেটিসের কিছু জটিলতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। শসা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে পারে।
৭. ডিহাইড্রেশন কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য একটি প্রধান ঝুঁকি। শসাতে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে যা হাইড্রেশন বাড়ায়। নিয়মিত শসা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে দূরে থাকা যায়। তাছাড়া শসায় রয়েছে ফাইবার, যা হজমের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ২০১৪ সালে হওয়া একটি গবেষণা বলছে, শসায় থাকা পেকটিন অন্ত্রের পেশীগুলোর নড়াচড়াকে ত্বরান্বিত করে, যা হজমের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
৮. মাত্র এক কাপ শসায় প্রতিদিনের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন কে এর ১৪ শতাংশ থেকে ১৯ শতাংশ পাওয়া যায়। এছাড়া কপার, ফসফরাস, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজগুলোর সাথে ভিটামিন বি এবং সি পাওয়া যায় ফলটি থেকে। শসা খেলে তাই বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের চাহিদা পূরণ হবে।
৯. প্রতিদিন শসা খেলে চুল, ত্বক ও নখ ভালো থাকে।
১০. সুষম খাবারের সঙ্গে নিয়মিত খান শসা। কিছু গবেষণা দেখায গেছে, শসার বীজে থাকা পুষ্টি উপাদান কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি থেকেও দূরে থাকা যায়।
১১. শসায় থাকা পানি কেবল আপনার কোষগুলোকে হাইড্রেটই করে না, এটি পেট ভরা রাখতেও সাহায্য করে। ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার চাহিদা কমে। এক কাপ শসায় মাত্র ১৬ ক্যালোরি থাকে। ফলে শসা নিয়মিত খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়।
২. শরীরের কার্যকারিতার জন্য পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক হাইড্রেশন শারীরিক কর্মক্ষমতা থেকে বিপাক পর্যন্ত সবকিছুকে প্রভাবিত করতে পারে। পর্যাপ্ত পানি খাওয়ার পাশাপাশি খাদ্য তালিকায় রাখুন শসা। শসার প্রায় ৯৬ শতাংশই পানি। ফলে এই গরমে হিটস্ট্রোক ও গরমজনিত অসুস্থতা থেকে দূরে রাখবে এই ফল।
৩. শসায় প্রচুর পরমাণে পানি ও প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ আছে যা শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বা টক্সিন বের করতে সাহায্য করে।
৪. শসায় ক্যালোরির পরিমাণ খুবই কম। ফলে বাড়তি ওজন থেকে দূরে থাকতে চাইলে খাদ্য তালিকায় নিশ্চিন্তে রাখতে পারেন পানি সমৃদ্ধ শসা। ২০১৬ সালে ৩ হাজার ৬২৮ জনের উপর করা কয়েকটি গবেষণা বলছে, উচ্চ মাত্রার পানি এবং কম ক্যালোরিযুক্ত খাবার মেদ কমানোর জন্য ভীষণ কার্যকর।
৫. শসায় রয়েছে ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি৫ এবং ভিটামিন বি৭। এসব ভিটামিন এনার্জি প্রদান করে শরীরকে।
৬. বেশ কিছু প্রাণী এবং টেস্ট-টিউব গবেষণায় দেখা গেছে, শসা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এবং ডায়াবেটিসের কিছু জটিলতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। শসা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে পারে।
৭. ডিহাইড্রেশন কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য একটি প্রধান ঝুঁকি। শসাতে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে যা হাইড্রেশন বাড়ায়। নিয়মিত শসা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে দূরে থাকা যায়। তাছাড়া শসায় রয়েছে ফাইবার, যা হজমের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ২০১৪ সালে হওয়া একটি গবেষণা বলছে, শসায় থাকা পেকটিন অন্ত্রের পেশীগুলোর নড়াচড়াকে ত্বরান্বিত করে, যা হজমের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
৮. মাত্র এক কাপ শসায় প্রতিদিনের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন কে এর ১৪ শতাংশ থেকে ১৯ শতাংশ পাওয়া যায়। এছাড়া কপার, ফসফরাস, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজগুলোর সাথে ভিটামিন বি এবং সি পাওয়া যায় ফলটি থেকে। শসা খেলে তাই বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের চাহিদা পূরণ হবে।
৯. প্রতিদিন শসা খেলে চুল, ত্বক ও নখ ভালো থাকে।
১০. সুষম খাবারের সঙ্গে নিয়মিত খান শসা। কিছু গবেষণা দেখায গেছে, শসার বীজে থাকা পুষ্টি উপাদান কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি থেকেও দূরে থাকা যায়।
১১. শসায় থাকা পানি কেবল আপনার কোষগুলোকে হাইড্রেটই করে না, এটি পেট ভরা রাখতেও সাহায্য করে। ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার চাহিদা কমে। এক কাপ শসায় মাত্র ১৬ ক্যালোরি থাকে। ফলে শসা নিয়মিত খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়।