Anowara MATS

best Medical institute in Dinajpur

আর্ন্তজাতিক মান সম্পন্ন একটি আধুনিক মেডিকেল ইনস্টিটিউট

“তৈরি করবো স্বাস্থ্যকর্মী দক্ষ, সেবাই আমাদের মূল লক্ষ্য”

আনোয়ারা ম্যাটস-এ আপনাকে স্বাগতম

আনোয়ারা MATS, সাইক গ্রুপের একটি নিজস্ব প্রতিষ্ঠান যা মানসম্পন্ন মেডিকেল এ্যাসিস্ট্যান্ট শিক্ষা প্রদানের জন্য উত্তরবঙ্গের সুপরিচিত। 2010 সালে শুরু হওয়া মেডিকেল এ্যাসিস্ট্যান্ট কলেজটি অত্যন্ত দক্ত প্রশাসনিক লোকবল দ্বারা পরিচালিত হয়। এই কলেজটি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় অনুমোদিত। আমি অত্যন্ত গর্বের সহিত বলতে পারি যে, কলেজের শুরু থেকেই, এটি একটি যথেষ্ঠ সুনাম ও খ্যাতি অর্জন করেছে এবং মেডিকেল এ্যাসিস্ট্যান্ট শিক্ষার উচ্চ মান বজায় রাখার জন্য মেডিকেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির সেরার মান অর্জন করতে পেরেছে। আমরা কলেজে আমাদের মেডিকেল এ্যাসিস্ট্যান্ট ছাত্রদের মধ্যে দৃঢ় নৈতিক ও নৈতিক মূল্যবোধ জাগ্রত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা তাদের ডেডিকেটেড নার্স হিসেবে গড়ে তোলার জন্য অত্যন্ত অপরিহার্য। আমরা শুধুমাত্র একাডেমিকদের উপর ফোকাস করেই নয় বরং সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এবং খেলাধুলা সহ অনেক সহপাঠ্যক্রমিক ক্রিয়াকলাপে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিত্বের সার্বিক বিকাশের জন্য কাজ করি। কলেজটি বিভিন্ন সম্মেলন, সেমিনার এবং কর্মশালায় অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করে তার অনুষদের বিকাশকেও প্রচার করে। এছাড়াও কলেজটি আন্তর্জাতিক ও জাতীয় স্বাস্থ্য দিবসের থিম এবং বিষয়ের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন কর্মশালা, সেমিনার আয়োজন করে মেডিকেল পেশার উন্নয়নে অবদান অগ্রণী ভূমিকা রাখছে।

কোর্স সমুহ

MATS -এ কেন পরবেন?

বর্তমানে সরকারি পর্যায়ে মাত্র ৮টি ম্যাটস প্রতিষ্ঠান আছে। এত অল্প প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সংখ্যক মেডিকেল সহকারী ডাক্তার তৈরি করা সম্ভব নয়, বিবেচনা করেই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এই কোর্স চালু করেছে সরকার। এই কোর্স সম্পন্নকারীদের সরকার Diploma of Medical Faculty ডিগ্রি দিয়ে থাকেন। চাকরি না করলেও একজন DMF (Diploma of Medical Faculty) ডাক্তার প্রাইভেট প্র্যাকটিশনার হিসেবে যে কোন স্থানে প্র্যাকটিস করে উপার্জন করতে পারবেন। অর্থাৎ এই কোর্স করলে চাকরির সাথে সাথে আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ আছে। এই সেক্টরে পড়াশোনা করলে তরুণ প্রজন্ম নিঃসন্দেহে পাবে ভবিষ্যৎ কর্মময় জীবনের দিক নিদের্শনা
আমাদের লক্ষ্য আমাদের শিক্ষার্থীদের আরও স্বপ্ন দেখতে, আরও শিখতে, আরও কিছু করতে এবং তাদের নিজ নিজ জীবনের যাত্রায় আরো উন্নত হয়ে উঠতে অনুপ্রাণিত করা।
অধ্যক্ষ — আনোয়ার ম্যাটস

একজন কমিউনিটি প্যারামেডিক কী ধরনের কাজ করেন ?

কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডাররা সাধারণত ঠান্ডা,জ্বর, ডায়রিয়ার মত সাধারণ অসুখের জন্য ঔষধ দিয়ে থাকেন রাগীর অবস্থা বেগতিক বুঝলে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কিংবা জেলা সদর হাসপাতালে পাঠাবার ব্যবস্থা করে ।অনেক কমিউনিটি ক্লিনিকে নবজাতকের স্বাভাবিক প্রসবের ব্যবস্থা করা হচ্ছে এবং মহিলা কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারদের এর উপরে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। টিকা দান, পরিবার পরিকল্পনা, জন্ম নিয়ন্ত্রণ, মা ও শিশুর স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন পরামর্শ ও সেবা দিয়ে থাকে কমিউনিটি প্যারামেডিক কর্মীরা। কমিউনিটি প্যারামেডিক ও স্বাস্থ্য সহকারী ঔষধ দেওয়ার পাশাপাশি কাটা-ছেঁড়া কিংবা কোথাও ভেঙ্গে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা নেন।
0 +
Students
0 +
Alumni
0 +
Teachers

সাম্প্রতিক নিউজ & ইভেন্ট

HAVE QUESTIONS? ASK A SPECIALIST

01936002865 01775021901

6 DAYS A WEEK FROM 09:00 AM TO 5:00PM

Scroll to Top

Online Admission

মেডিকেল এ্যাসিস্ট্যান্ট ( ম্যাটস )

বর্তমানে সরকারি পর্যায়ে মাত্র ৮টি ম্যাটস প্রতিষ্ঠান আছে। প্রাতিষ্ঠানিক অপ্রতুলতার কারনে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেও এই কোর্স চালু করেছে সরকার। এই কোর্স সম্পন্ন কারীদের Diploma of Medical Faculty Degree দেয়া হয়। চাকরি না করলেও একজন DMF ডাক্তার প্রাইভেট চেম্বার করেও উপার্জন করতে পারে। অর্থাৎ এই কোর্স করলে চাকরির পাশাপাশি আত্ম-কর্মসংস্থানেরও যথেষ্ট সুযোগ আছে। এই সেক্টরে পড়াশোনা করলে তরুন প্রজন্ম নিঃসন্দেহে পাবে ভবিষ্যৎ কর্মময় জীবনের দিক-নির্দেশনা।

ভর্তির যোগ্যতা

জ্ঞান বিভাগ থেকে জীববিজ্ঞানসহ এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.৫০ পেতে হবে। ভর্তিকৃত সালের ৫ বছর আগের শিক্ষা বিরতি শিথিল যোগ্য।

কর্মক্ষেত্র সমুহ

ATS কোর্স সম্পর্ন্ন কারীকে DMF সার্টিফিকেট প্রদান করে বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ। এই ডিগ্রি প্রাপ্তদের কে বলা হয় সহকারী ডাক্তার। DMF ডিগ্রি প্রাপ্ত ডাক্তারদের কর্মক্ষেত্রের পরিধি বিশাল। সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, বিভিন্ন স্বাস্থ্য – উপকেন্দ্র, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, স্কুল হেলথ্‌ ক্লিনিক, বিভিন্ন আধাসরকারি/ কর্পোরেশন যেমনঃ তিতাস গ্যাস, বি আই ডব্লিউ টি এ, বিজি প্রেস, বাংলাদেশ বিমান, ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিভিন্ন এনজিও প্রতিষ্ঠান যেমন:- ব্র্যাক,আশা, গণস্বাস্থ্য, কেয়ার, গণ সাহায্য সংস্থা, আই সি ডি ডি আর বি, সেভ দ্যা চিলড্রেন, প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে তারা নিয়োগ প্রাপ্ত হয় এবং কাজ করার সুযোগ পায়। এছাড়াও দেশি বিদেশী নানা প্রতিষ্ঠানেও কাজ করার সুযোগ রয়েছে। ভবিষ্যতে আরও নতুন নতুন কর্ম ক্ষেত্র তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সরকারি চাকরিতে DMF দের সাব এ্যাসিস্টেন্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার বা উপ-সহকারী চিকিৎসক কর্মকর্তা অথবা মেডিকেল এ্যাসিস্টেন্ট হিসাবে এবং বেসরকারি ক্ষেত্রে নানাবিধ পদে চাকরির সম্ভাবনা রয়েছে। এক কথায়, এই কোর্স সম্পন্ন করলে ১০০% নিশ্চিত চাকরি অথবা আত্ম-কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে।

কমিউনিটি প্যারামেডিক

২ বছর মেয়াদী কমিউনিটি প্যারামেডিক কোর্স সম্পূর্ণ করার পরে তৃণমূলে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা ও সাধারণ রোগের চিকিৎসা এবং রোগীর অবস্থা পর্যবেক্ষনের পর তাদের সঠিক সময়ে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের কাছে যাওয়া পরামর্শ প্রদান করেন। দরিদ্র ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর দোরগড়ায় প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা পৌছে দেয়ার জন্যই কমিউনিটি প্যারামেডিকরা নিরলস ভাবে কাজ করে থাকে।

ভর্তির যোগ্যতা

যে কোন সাল যে কোন গ্রুপ এসএসসি পাস। ফলে প্রান্তিক এলাকার, দরিদ্র, নিম্নবিত্ত, উপজাতি থেকে এসএসসি পাস করে ঝড়ে পড়া ছেলে মেয়েরা এ কোর্সে ভর্তি হতে পারে। বন্যাদুর্গত হাওড় অঞ্চল, শহর থেকে দুরবর্তী গ্রামাঞ্চল, চরঞ্চল ও পাহাড়ী এলাকায় জনগোষ্ঠি যাহাদের পক্ষে উচ্চশিক্ষার স্বপ্নের চেয়ে বাস্তব কাজ জরুরী তাহারাই এ সকল স্বল্প মেয়াদী কোর্স করে থাকে। বয়স অনূর্ধ্ব ৩৫ হতে হবে।

কর্মক্ষেত্র সমুহ

কমিউনিটি প্যারামেডিক কোর্স সম্পূর্ণকারীদের সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে চাকুরির সুযোগ রয়েছে। কোর্স সম্পূর্ণকারীরা নিজ উদ্দ্যোগে স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান তৈরী করে নিজ নিজ কমিউনিটিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক নির্ধারিত (৬৬টি) ঔষধ তালিকার মাধ্যমে প্রাথমিক চিকিৎসা ও সেবা প্রদান করে উদ্দ্যোক্তা ও স্বাবলম্বী হয়ে উঠার সুযোগ রয়েছে। যার ফলে সরকারী চাকুরীর জন্য অপেক্ষা না করে নিজ উদ্দ্যোগে কিছু করার চেষ্টা করে। যাহা দারিদ্র বিমোচনের ক্ষেত্রে সহযোগীতা করার পাশাপাশি সরকারী চাকুরীতে যোগদানের প্রবণতা হ্রাস করবে। এছাড়াও বেসরকারি পর্যায়ে এনজিও যেমন, (SWISS Contact এর আস্থা প্রকল্প, সূর্যের হাসি, আরবান প্রজেক্টসহ ইত্যাদি) প্রজেক্টের মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর দোরগড়ায় সেবা দেওয়ার লক্ষে কমিউনিটি প্যারামেডিক পদে চাকুরির সুযোগ রয়েছে।